
সারোয়ার জাহাজ বিপ্লবঃ নির্বাচন হতে দেওয়া হবেনা এ কথা বলার সাহস বিএনপিকে কে দিলো?সংবিধানের কথা না বলে আবল তাবল কথা বলে জদি জামাত বিএনপি আগুন সন্ত্রাস করতে নামে তাহলে তাদের হাত গুড়িয়ে দেওয়া হবে বলে জানান বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভাপতি মন্ডলির সদস্য ও রাসিক মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন।ছাত্রলীগের রাজশাহী বিভাগীয় প্রতিনিধি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।তিনি আরো বলেন,’৫বছর আগের জনসভায় জননেত্রী শেখ হাসিনা যা দিতে চেয়েছিলে তা সবটায় দিয়েছে,এবছর আওয়ামীলীগের উদ্বোধনের বছর,সব কাজ শেষ করেছে আওয়ামীলীগ সরকার,এখন শুধু উদ্বোধন হবে।২৯ জানুয়ারীর রাজশাহীর জনসভার মানুষের উপস্থিতির কথা বলে বলেন ‘এবারের জনসভায় শুধু মাদ্রাসা মাঠ নয়, আশেপাশের সকল এলাকায় লোকে লোকারণ্য হবে। এবারের জনসভা অন্যরকম কেনো? এর কারণ, মানবতার মা জননেত্রী শেখ হাসিনা যেভাবে দেশকে উন্নতির চরম শিখরে নিয়ে গেছে তা বিশ্বের বুকে একটি নজির স্থাপন করেছে। নেত্রী রোহিঙ্গাদেরকে সাহায্য করেছে,তাদের আশ্রয়ের ব্যবস্থা করেছে। তাই ৫বছর পর নেত্রীর রাজশাহীর জনসভা হবে অন্যদের জন্য দৃষ্টন্ত।
তিনি আরো বলেন, বিএনপি এবং কথিত জামাত হলো দেশ বিরোধী। তারা কখনো দেশকে নিয়ে ভাবে না। তারা শুধু দেশকে অস্থিতিশীল অবস্থায় নিয়ে যেতে ব্যাস্ত। কিন্ত ছাত্রলীগ সেই সকল অপশক্তি মোকাবেলা করবে।
আগামী ২৯ জানুয়ারি রাজশাহী মাদ্রাসা ময়দানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র জনসভা বাস্তবায়ন এবং ছাত্রলীগের তৃনমূল নেতৃবৃন্দকে এ বিষয়ে দিকনির্দেশনা প্রদান করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের রাজশাহী বিভাগীয় প্রতিনিধি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।গতকাল মঙ্গলবার (২৪ জানুয়ারি) দুপুর ২টায় নগরীর সিনএনবি মোড়ে শহীদ এ এইচ এম কামারুজ্জামান মিলনায়তনে কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগ এবং ছাত্রলীগের শীর্ষ ও স্থানীয় নেতাদের উপস্থিতিতে প্রতিনিধি সভা উনষ্ঠিত হয়।ছাত্রলীগের প্রতিনিধি সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এ এইচ এম খাইরুজ্জামান লিটন।সভায় প্রধান আলোচক ছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. গোলাম সাব্বির সাত্তার তাপু। সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন। সঞ্চালনা করেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক শেখ ইনান।অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ, রাজশাহী বিভাগের বিভিন্ন জেলা, মহানগরসহ বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ।